- এক্বামতের সময়ে “হাইয়্যালাল ফালাহ্” বলামাত্র নামাযে ঠিকভাবে দাঁড়ান ।
- তাকবীরে তাহরীমা বলার সময়ে আন্তিন হইতে হাতের তালু বাহির করা ।
- দাঁড়াইবার সময়ে সিজদার জায়গার প্রতি দৃষ্টি রাখা ।
- রুকুতে পায়ের পাতার দিকে দৃষ্টি রাখা ।
- বৈঠকে কোলের দিকে দৃষ্টি রাখা ।
- সাধ্যানুযায়ী হাসি ও কশি বন্দ রাখা ।
- রুকুতে মাথা ও পৃষ্ঠ ভাগ সমান উঁচু রাখা ।
- সিজদায় প্রথমে দুই জানু ও দুই হাত জমিনে রাখা, পররে নাক ও তারপরে কপাল জমিনে রাখ এবং সেজদা হইতে উঠিবার সময়ে যথাক্রমে প্রথমে কপাল, পরে নাক উঠাইয়া তৎপর দুই হাত জানুর উপরে রাখিয়া বসা ।
- দুই হাতের মধ্যে মস্তক রাখা, নাক দুই বুদ্ধাংগুলির মধ্যে বরাবর রাখা ।
- হাত-পায়ের আঙ্গুলিসমূহ কেবলা মোখ রাখা ।
- ছালাম ফিরাইতে দুই স্কন্ধের প্রতি দৃষ্টি রাখা ।
- সেজদায় পুরুষের পক্ষে দুই বাজু প্রথক ভাবে রাখা ও এইরূপ ভাবে উঁচুতে রাখিতে হইবে । যেন বকরীর বাচ্চা যাতায়াত করিতে পারে । কিন্তু স্ত্রীলোকের পক্ষে সেজদায় ইহার বিপরীত করিতে হইবে । যেমন দুই বাজু চাপিয়া রাখা এবং রানের উপর পেট রাখা ।
- তিন বারের অধিক-বেজোড় তছবীহ্ পড়া ।
- ফযরের নামাযে প্রথম রাকআতে ত্রিশ আয়াত পাঠ করা । দ্বিতীয় রাকআতে কুড়ি আয়াতপাঠ করা।
- জোহরের নামাজে ত্রিশ আয়াত পাঠ করা ।
- আছরের নামাজে ২০ (কুড়ি) আয়াত পাঠ করা ।
- মাগরিবের নামাজে ছোট ছোট সূরাহ পাঠ করা ।
- এশার নামাজে বিশ আয়াত পাঠ করা ।
Posted inনামাযের প্রয়োজনীয় মাসআলাসমূহ